Root of android
#রুট_কিঃখুব সহজে বলতে গেলে, রুট হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড সিস্টেম এর অ্যাডমিনিস্ট্রেটর
বা প্রশাসক। যদিও এর বাংলা অর্থ গাছের শিকড়, কিন্তু লিনাক্সের জগতে রুট
বলতে সেই পারমিশন বা অনুমতিকে বোঝায় যা ব্যবহারকারীকে সর্বময় ক্ষমতার
অধিকারী করে তোলে। রুট হচ্ছে একটি পারমিশন বা অনুমতি। এই অনুমতি থাকলে
ব্যবহারকারী সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন। উইন্ডোজ অপারেটিং
সিস্টেমে যেমন ব্যবহারকারীরা অ্যাডমিনিস্ট্রেটর প্রিভিলেজ ছাড়া সিস্টেম
ফাইলগুলো নিয়ে কাজ করতে পারেন না, লিনাক্সেও তেমনি রুট
পারমিশন প্রাপ্ত ইউজার প্রিভিলেজ এর বাইরে সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের
কাজগুলো করা যায় না। অনেক সময় একে সুপারইউজার বলেও সম্বোধন করা হয়ে
থাকে।
অনেকেরই হয়তো খটকা লাগতে শুরু করেছে যে, অ্যান্ড্রয়েড নিয়ে কথা বলতে এসে লিনাক্সকে টানা হচ্ছে কেন। মূলত, অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি লিনাক্স কার্নেলের উপর ভিত্তি করেই তৈরি করা হয়েছে।
-
#প্রস্তুতকারক_কোম্পানি_কেন_রুট_অ্যাক্সেস_দেয়_না ?
আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটি তো আপনি টাকা দিয়ে কিনেছেন, তারপরও কেন আপনি আপনার নিজের ডিভাইসে রুট অ্যাক্সেস পাচ্ছেন না।
আপনার ডিভাইস প্রস্তুতকারক কোম্পানি ইচ্ছে করেই আপনাকে রুট অ্যাক্সেস দেয়নি। এ কথা শুনে কোম্পানির উপর কিছুটা রাগ অনুভূত হলেও সত্য কথা হচ্ছে এই যে, এটি আপনার ডিভাইসের সুরক্ষার জন্যই করা হয়েছে।
রুট ফোল্ডার/পার্টিশনে থাকা ফাইলগুলো অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এর কোনো একটি দুর্ঘটনাবশতঃ মুছে গেলে আপনার পুরো ডিভাইস কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে। এছাড়াও ম্যালিশিয়াস বা ক্ষতিকারক প্রোগ্রামও অনেক সময় রুট করা ডিভাইসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে।
এসব কারনেই ডিভাইস বাই ডিফল্ট রুট করা থাকে না। কিন্তু বেশীরভাগ ডিভাইসই ইচ্ছা করলে আপনি রুট করে নিতে পারবেন। যেটা প্রস্তুতকারক কোম্পানি ইচ্ছা করেই খোলা রাখেন- কিছু এক্সপার্ট ইউজার দের জন্য। যাতে তারা রুট এর মজা নিতে পারেন। কিন্তু তবুও কোম্পানি নিজেরা রুট করা ডিভাইস বাজারে ছাড়ে না, কারণ বেশিরভাগ ক্রেতাই সাধারণ ক্রেতা, যাদের ডিভাইস রুট করার কোনো প্রয়োজনই নেই।
-
#রুট করার সুবিধা-
• ডিভাইসের অব্যবহৃত অ্যাপস মুছে ফোনের গতি বা পারফরমেন্স বাড়াতে পারবেন।
• ডিভাইস ওভারক্লকিং করতে পারবেন।
• আন্ডারক্লকিং করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়াতে পারবেন।
• ইউআই পরিবর্তন করে নতুনত্ব আনতে পারবেন, নতুন সব কাস্টম ইউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে।
• কাস্টম রম ইন্সটল করতে পারবেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন।
• সিস্টেমে বিভিন্ন মডিফিকেশন করতে পারবেন। যেমন- আপনি ইচ্ছা করলে আপনার RAM বারিয়ে নিতে পারবেন। পারবেন ইন্টারনাল মেমোরি কম হলে বাড়িয়ে নিতে।
• বিভিন্ন অ্যাপস এর পারমিশন পরিবর্তন করতে পারবেন- যা আপনার ডিভাইস এর পারফরমেন্স বাড়াতে সাহায্য করবে।
-
#রুট করার অসুবিধা
• প্রথমত আপনি ডিভাইস রুট করার মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টি হারাবেন।
• যে কোন অসাবধানতায় ফোনটি ব্রিক হয়ে যেতে পারে।
• রুট করে অনেকে microSD কার্ড কে RAM বা internal memory বাঁড়াতে ব্যবহার করেন, যেটি- microSD কার্ড এর ব্যাপক ক্ষতি করি। ফলে খুব দ্রুত microSD কার্ড নষ্ট হয়ে যায়।
• ওভারক্লকিং বা আন্ডারক্লকিং ভুলের কারনে ফোন এর স্থায়ী বা অস্থায়ী সমস্যা হতে পারে।
• সিস্টেম ফাইল একটু এদিক সেদিক হলে, ডিভাইসটি কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে।
• এছাড়াও ম্যালিশিয়াস বা ক্ষতিকারক প্রোগ্রামও অনেক সময় রুট করা ডিভাইসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে।
অনেকেরই হয়তো খটকা লাগতে শুরু করেছে যে, অ্যান্ড্রয়েড নিয়ে কথা বলতে এসে লিনাক্সকে টানা হচ্ছে কেন। মূলত, অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি লিনাক্স কার্নেলের উপর ভিত্তি করেই তৈরি করা হয়েছে।
-
#প্রস্তুতকারক_কোম্পানি_কেন_রুট_অ্যাক্সেস_দেয়_না ?
আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটি তো আপনি টাকা দিয়ে কিনেছেন, তারপরও কেন আপনি আপনার নিজের ডিভাইসে রুট অ্যাক্সেস পাচ্ছেন না।
আপনার ডিভাইস প্রস্তুতকারক কোম্পানি ইচ্ছে করেই আপনাকে রুট অ্যাক্সেস দেয়নি। এ কথা শুনে কোম্পানির উপর কিছুটা রাগ অনুভূত হলেও সত্য কথা হচ্ছে এই যে, এটি আপনার ডিভাইসের সুরক্ষার জন্যই করা হয়েছে।
রুট ফোল্ডার/পার্টিশনে থাকা ফাইলগুলো অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এর কোনো একটি দুর্ঘটনাবশতঃ মুছে গেলে আপনার পুরো ডিভাইস কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে। এছাড়াও ম্যালিশিয়াস বা ক্ষতিকারক প্রোগ্রামও অনেক সময় রুট করা ডিভাইসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে।
এসব কারনেই ডিভাইস বাই ডিফল্ট রুট করা থাকে না। কিন্তু বেশীরভাগ ডিভাইসই ইচ্ছা করলে আপনি রুট করে নিতে পারবেন। যেটা প্রস্তুতকারক কোম্পানি ইচ্ছা করেই খোলা রাখেন- কিছু এক্সপার্ট ইউজার দের জন্য। যাতে তারা রুট এর মজা নিতে পারেন। কিন্তু তবুও কোম্পানি নিজেরা রুট করা ডিভাইস বাজারে ছাড়ে না, কারণ বেশিরভাগ ক্রেতাই সাধারণ ক্রেতা, যাদের ডিভাইস রুট করার কোনো প্রয়োজনই নেই।
-
#রুট করার সুবিধা-
• ডিভাইসের অব্যবহৃত অ্যাপস মুছে ফোনের গতি বা পারফরমেন্স বাড়াতে পারবেন।
• ডিভাইস ওভারক্লকিং করতে পারবেন।
• আন্ডারক্লকিং করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়াতে পারবেন।
• ইউআই পরিবর্তন করে নতুনত্ব আনতে পারবেন, নতুন সব কাস্টম ইউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে।
• কাস্টম রম ইন্সটল করতে পারবেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন।
• সিস্টেমে বিভিন্ন মডিফিকেশন করতে পারবেন। যেমন- আপনি ইচ্ছা করলে আপনার RAM বারিয়ে নিতে পারবেন। পারবেন ইন্টারনাল মেমোরি কম হলে বাড়িয়ে নিতে।
• বিভিন্ন অ্যাপস এর পারমিশন পরিবর্তন করতে পারবেন- যা আপনার ডিভাইস এর পারফরমেন্স বাড়াতে সাহায্য করবে।
-
#রুট করার অসুবিধা
• প্রথমত আপনি ডিভাইস রুট করার মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টি হারাবেন।
• যে কোন অসাবধানতায় ফোনটি ব্রিক হয়ে যেতে পারে।
• রুট করে অনেকে microSD কার্ড কে RAM বা internal memory বাঁড়াতে ব্যবহার করেন, যেটি- microSD কার্ড এর ব্যাপক ক্ষতি করি। ফলে খুব দ্রুত microSD কার্ড নষ্ট হয়ে যায়।
• ওভারক্লকিং বা আন্ডারক্লকিং ভুলের কারনে ফোন এর স্থায়ী বা অস্থায়ী সমস্যা হতে পারে।
• সিস্টেম ফাইল একটু এদিক সেদিক হলে, ডিভাইসটি কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে।
• এছাড়াও ম্যালিশিয়াস বা ক্ষতিকারক প্রোগ্রামও অনেক সময় রুট করা ডিভাইসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে।