Cue Card IELTS - কিউ কার্ড টিপস

Cue Card IELTS

আমাদের প্রতিটা লেকচার শীটের শেষে এমন একটা Talk About থাকে। কিন্তু অনেকেই বুঝতে পারিনা যে এটা কিভাবে আমরা বাসায় Practice বা চর্চা করতে পারি! 

IELTS এর Speaking Module এর পার্ট ৪ এ Cue(কিউ) card থাকে। এই Cue এর অর্থঃ সূত্র, ইঙ্গিত ইত্যাদি। 

কিউ কার্ডে সাধারণত ৩ টা প্রশ্ন এবং একটা বিস্তারিত বলার জন্য পয়েন্ট থাকে। 

এখন ক্লাসে বলা হয় বুলেট পয়েন্ট নিতে।  বুলেট পয়েন্ট নেওয়ার জন্য ১ মিনিট দেওয়া হয় এবং এর উপর কথা বলার জন্য ২ মিনিট সময় থাকে। 

নিচে আমি উদাহরণ দেওয়ার জন্য একটা বিষয় উল্লেখ করছিঃ 

Describe an interesting song

You should say

  • What the song is (১০ সেকেন্ড)

  • What story the song tells? / What it is about? (২০ সেকেন্ড)

  • Whether the song is popular (৩০ সেকেন্ড)

  • And explain why you think it is interesting (৬০ সেকেন্ড বা ১ মিনিট)

এখন প্রথম তিনটা প্রশ্নের জন্য ২ টা করে বুলেট পয়েন্ট নিতে হবে এবং শেষটার জন্য ৫-৬ টা বুলেট পয়েন্ট নিতে হবে।  

এখন বলতেই পারেন বুলেট পয়েন্ট ই বুঝিনা আবার আপনি খালি এক কথা বার বার বলতেছেন!

এই শব্দ টাই প্রথমে মাথা থেকে বাদ দেন। 

উপরের প্রতিটা প্রশ্নের উত্তর কি দিবেন সেটা ভাবুন আগে। 

গান এর একজন গায়ক থাকে, গান কে লিখেছে বা গীতিকার, গানের কে সুর করেছে বা সুরকার

গান প্রকাশের একটা সময় থাকে, গান টা কোন ভাষা তে, প্রতিটা গানের 

একটা অর্থ থাকে (এখনকার ধিংকা চিকা গান বাদে), যেহেতু গানে একটা কথা থাকে সুতরাং সেটা আনন্দ

দায়ক অথবা বেদনাদায়ক অথবা প্রেরণা পান আপনি, গানটি কখনো জনপ্রিয় ছিল কিনা, গানের 

আগা-মাথা কিছু বুঝেন না শুধু মিউজিকের জন্য শুনেন। এমন অনেক কিছুই ভাবতে পারেন। 

এইগুলা যেহেতু ভাবার জন্য ১ মিনিট সময় পাবেন তাই প্যাসেজ লেখা সম্ভব না। বোল্ড করে দেওয়া 

গুলাই হচ্ছে । বুলেট পয়েন্টঅর্থাৎ আপনি যেটা বুঝাতে চাচ্ছেন সেটার নাম লিখবেন। সাথে আপনি যদি less Common 

কোন Word ব্যবহার করতে চান সেটাও লিখতে পারেন। বুলেট পয়েন্ট লেখার যে ১ মিনিট এর পরে কিউ কার্ড নিয়ে নেয়। তখন  আপনার বুলেট পয়েন্ট নেওয়া কাগজ দেখেই আপনাকে ২ মিনিট কথা বলতে হবে। 

সারমর্মঃ 

প্রথম ১ ২ ৩ টা প্রশ্নের জন্য  ২ টা করে ৬ টা বুলেট পয়েন্ট নিবেন 

আর লাষ্ট কোয়াশ্চেন এর জন্য ৪ থেকে ৫ টা বুলেট পয়েন্ট নিবেন

 সো টোটাল ১০ থেকে ১১টা পয়েন্ট নেবার পর AA Theory ( A means answer first then Another A means additional answer 2/3 sentences answer for each question)

Higher Study in Poland - পোল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা

Higher Study in Poland mushfiqfeed
 

পোল্যান্ডের ভর্তি , ভিসা, সুবিধা আর অসুবিধা সব কিছু নিয়েই আলোচনা করেছি।

ভর্তি প্রক্রিয়া

বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন 

প্রথমে আপনি পোল্যান্ডের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে হবে যা আপনার পছন্দের বিষয়ে পড়াশোনা প্রদান করে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

 উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক পর্যায়ের সার্টিফিকেট, মার্কশীট, পাসপোর্ট, সিভি, প্রেরণা পত্র, এবং ইংরেজি ভাষা দক্ষতার প্রমাণপত্র (যেমন: IELTS, TOEFL)।

আবেদন ফি প্রদান 

অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন ফি প্রদান করতে হয়।

অফার লেটার 

বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পাওয়ার পর, আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

ভিসা প্রক্রিয়া

অনলাইন আবেদন

প্রথমে অনলাইনে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

দরকারি কাগজপত্র জমা 

পাসপোর্ট, বিশ্ববিদ্যালয়ের অফার লেটার, ফান্ডের প্রমাণপত্র, স্বাস্থ্য বীমা, ভিসা ফি প্রদানের প্রমাণপত্র, ছবি।

ভিসা সাক্ষাৎকার 

কাগজপত্র যাচাইয়ের পর দূতাবাসে সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকা হতে পারে।

ভিসা প্রাপ্তি 

সফলভাবে ভিসা প্রক্রিয়া শেষ হলে আপনি পোল্যান্ডে পড়াশোনা করতে যেতে পারবেন।

খরচ

টিউশন ফি

 প্রতি বছর ২০০০-৫০০০ ইউরো (বিশ্ববিদ্যালয় ও কোর্সের উপর নির্ভরশীল)।

জীবনযাত্রার খরচ

প্রতি মাসে আনুমানিক ৩০০-৫০০ ইউরো।

পোল্যান্ডে পড়াশোনার সুবিধা

  • উচ্চমানের শিক্ষা ব্যবস্থা
  • আন্তর্জাতিক শিক্ষার পরিবেশ
  • নিম্ন খরচে জীবনযাত্রা
  • ইউরোপীয় দেশগুলোতে ভ্রমণের সুযোগ।

অসুবিধা

  • ভাষাগত প্রতিবন্ধকতাঃ যদিও অনেক কোর্স ইংরেজিতে পড়ানো হয়, কিন্তু স্থানীয় ভাষা জানা না থাকলে দৈনন্দিন জীবনে কিছুটা অসুবিধা হতে পারে।
  • বৈষম্য ও সংস্কৃতির ভিন্নতাঃ বিদেশী শিক্ষার্থীদের কিছু ক্ষেত্রে বৈষম্যের সম্মুখীন হতে হতে পারে।


Higher Study in Switzerland - সুইজারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা

Higher Study in Switzerland - সুইজারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা
 

সুইজারল্যান্ডে বাংলাদেশ থেকে স্টুডেন্ট ভিসার প্রক্রিয়া এবং খরচ

বিশ্ববিদ্যালয় ও কোর্স নির্বাচন

  • প্রথমে আপনি যে বিষয় এবং কোর্সে পড়াশোনা করতে চান তা নির্ধারণ করে সেই অনুযায়ী সুইজারল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করুন।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট এবং শিক্ষা সম্পর্কিত প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে কোর্স এবং বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করুন।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

  • এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষার সনদপত্র
  • স্নাতক (যদি প্রযোজ্য হয়) এর সার্টিফিকেট এবং ট্রান্সক্রিপ্ট
  • ইংরেজি বা জার্মান ভাষার দক্ষতার সনদ (যেমন IELTS, TOEFL)
  • সিভি (CV)
  • মোটিভেশন লেটার
  • সুপারিশ পত্র (Recommendation Letter)
  • পাসপোর্টের কপি
  • পাসপোর্ট সাইজ ছবি

আবেদন

  • প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করার পর পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করুন। 
  • অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে সরাসরি তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করা যায়।

অফার লেটার

  • আবেদন গ্রহণের পর, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আপনাকে অফার লেটার পাঠানো হবে।

ভিসা আবেদন

  • অফার লেটার পাওয়ার পর, সুইজারল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করুন। 
  • ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং সাক্ষাৎকারের তারিখ নির্ধারণ করুন।

স্বাস্থ্য বীমা

  • সুইজারল্যান্ডে পড়াশোনার সময় স্বাস্থ্যের জন্য বাধ্যতামূলক স্বাস্থ্য বীমা নিতে হবে।

ফ্লাইট বুকিং এবং যাত্রা

  • ভিসা পাওয়ার পর ফ্লাইট বুক করুন এবং সুইজারল্যান্ডে যাত্রার প্রস্তুতি নিন।

খরচ

টিউশন ফি

  • প্রতি সেমিস্টারে আনুমানিক ৫০০ থেকে ৪,০০০ সুইস ফ্রাঙ্ক (CHF)। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন ফি তুলনামূলকভাবে কম।

জীবনযাত্রার খরচ

  • মাসিক আনুমানিক ১,৫০০ থেকে ২,৫০০ CHF। এর মধ্যে বাসস্থান, খাদ্য, যাতায়াত, স্বাস্থ্য বীমা, এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত খরচ অন্তর্ভুক্ত।

ভিসা ফি

  • প্রায় ৯০ সুইস ফ্রাঙ্ক (CHF)।

স্বাস্থ্য বীমা

  • প্রতি মাসে আনুমানিক ২০০ থেকে ৩৫০ CHF।

আবেদন ফি

  • বিশ্ববিদ্যালয় এবং কোর্স ভেদে ভিন্ন হয়, সাধারণত ১০০ থেকে ২০০ CHF।

আন্তর্জাতিক ছাত্র বীমা

  • প্রতি বছর আনুমানিক ২৫০ থেকে ৩৫০ CHF।

সামগ্রিক খরচের একটি সাধারণ ধারণা:

প্রথম বছরে সামগ্রিক খরচ আনুমানিক ২০,০০০ থেকে ৩০,০০০ সুইস ফ্রাঙ্ক হতে পারে, যার মধ্যে টিউশন ফি এবং জীবনযাত্রার খরচ অন্তর্ভুক্ত। 

এই তথ্যগুলি সাধারণ এবং সময়ের সাথে পরিবর্তিত হতে পারে, তাই সর্বদা সাম্প্রতিক তথ্যের জন্য সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় এবং সুইজারল্যান্ডের ভিসা অফিসের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

#Switzerland #HigherStudySwitzerland 

#Europe 


Higher Study in Australia - অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষা

 Higher Study in Australia - অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষা

Higher Study in Australia - অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষা
বাংলাদেশ থেকে পড়াশোনা করার খরচ,আবেদন প্রক্রিয়া, ভালো এবং খারাপ দিক গুলো নিচে আলোচনা করা হলো।

খরচ

অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনার খরচ প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়: টিউশন ফি এবং জীবনযাত্রার খরচ।

টিউশন ফি

  • স্নাতক কোর্সের বার্ষিক টিউশন ফি সাধারণত AUD 20,000 - AUD 45,000।
  • স্নাতকোত্তর কোর্সের জন্য টিউশন ফি প্রায় AUD 22,000 - AUD 50,000।
  • বিশেষ কিছু কোর্স যেমন মেডিসিন এবং ভেটেরিনারি সায়েন্সের টিউশন ফি বেশি হতে পারে।

জীবনযাত্রার খরচ

  • সিডনি ও মেলবোর্নে মাসিক জীবনযাত্রার খরচ প্রায় AUD 1,500 - AUD 2,500।
  • অন্যান্য শহরে জীবনযাত্রার খরচ কম, প্রায় AUD 1,200 - AUD 1,800।

আবেদন প্রক্রিয়া

  • অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট: Study in Australia
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় ও কোর্স বেছে নিন।
  • ভাষার দক্ষতা প্রমাণ করুন (IELTS, TOEFL, বা PTE)।

ডকুমেন্ট সংগ্রহ

  • শিক্ষাগত সার্টিফিকেট ও ট্রান্সক্রিপ্ট।
  • পাসপোর্টের কপি।
  •  ভাষার দক্ষতার প্রমাণ।
  • রেকমেন্ডেশন লেটার।
  • মোটিভেশন লেটার।

অনলাইন আবেদন

  • পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে একাউন্ট খুলুন।
  • প্রয়োজনীয় তথ্য ও ডকুমেন্ট আপলোড করুন।
  • আবেদন ফি পরিশোধ করুন।

ভিসা আবেদন

  • Subclass 500 স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করুন।
  • প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসহ ভিসা আবেদনপত্র জমা দিন।

স্বাস্থ্য বীমা

  • ওভারসিজ স্টুডেন্ট হেলথ কভার (OSHC) নিতে হবে।

ভর্তির প্রয়োজনীয়তা

অস্ট্রেলিয়ায় ভর্তির জন্য প্রধানত নিম্নলিখিত প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হবে

শিক্ষাগত যোগ্যতা

  • স্নাতক কোর্সের জন্য উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (HSC) বা সমমান।
  • স্নাতকোত্তর কোর্সের জন্য স্নাতক ডিগ্রি।

ভাষার দক্ষতা

  •  IELTS স্কোর সাধারণত 6.0 - 7.0 (কোর্স ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর নির্ভর করে)।
  • TOEFL বা PTE স্কোরও গ্রহণযোগ্য।

মোটিভেশন লেটার ও রেকমেন্ডেশন লেটার

  • শিক্ষাগত ও পেশাগত দক্ষতা প্রমাণ করার জন্য।

আর্থিক সক্ষমতা

  • জীবনযাত্রার খরচ বহন করার প্রমাণ।

অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনার ভালো ও খারাপ দিকগুলি

ভালো দিকগুলি

  • বিশ্বমানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানঃ অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এবং গুণগত মানে উচ্চ।
  • বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক পরিবেশঃ বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের সাথে মেলামেশার সুযোগ থাকে, যা সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ও আন্তঃসাংস্কৃতিক বোঝাপড়া বাড়ায়।
  • উন্নত গবেষণা সুযোগঃ অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলি গবেষণার ক্ষেত্রে অনেক উন্নত এবং নতুন নতুন আবিষ্কারের সুযোগ প্রচুর।
  • আন্তর্জাতিক মানের জীবনযাত্রাঃ অস্ট্রেলিয়া জীবনযাত্রার মানে উন্নত, এবং সুরক্ষিত পরিবেশে বসবাসের সুযোগ প্রদান করে।
  • কর্মসংস্থান সুযোগঃ পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ করার সুযোগ থাকে, এবং স্নাতকদের জন্য কর্মসংস্থান সুযোগও ভালো।
  • পরিবেশ ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যঃ অস্ট্রেলিয়ার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং সুরক্ষিত পরিবেশ শিক্ষার্থীদের মানসিক প্রশান্তি প্রদান করে।

খারাপ দিকগুলি

  • উচ্চ খরচঃ অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা ও জীবনযাত্রার খরচ বেশ উচ্চ, যা অনেক শিক্ষার্থীর জন্য চ্যালেঞ্জ হতে পারে।
  • দূরত্বঃ বাংলাদেশের তুলনায় অস্ট্রেলিয়া অনেক দূরে অবস্থিত, যা পরিবারের থেকে দূরে থাকার কারণে অনেক শিক্ষার্থীর জন্য কষ্টকর হতে পারে।
  • ক্লাইমেট পার্থক্যঃ অস্ট্রেলিয়ার আবহাওয়া বাংলাদেশের তুলনায় আলাদা, যা কিছু শিক্ষার্থীর জন্য মানিয়ে নেওয়া কঠিন হতে পারে।
  • ভিসা ও অভিবাসন নিয়মঃ ভিসা ও অভিবাসনের প্রক্রিয়া কিছুটা জটিল হতে পারে এবং এর জন্য অনেক কাগজপত্র ও প্রক্রিয়া পূরণ করতে হয়।
  • সংস্কৃতিগত চ্যালেঞ্জঃ নতুন সংস্কৃতিতে মানিয়ে নেওয়া এবং সামাজিক যোগাযোগ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে কিছু শিক্ষার্থীর জন্য চ্যালেঞ্জ হতে পারে।
  • পরীক্ষার চাপঃ অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষাব্যবস্থা অনেক কঠিন এবং পরীক্ষার চাপ বেশি হতে পারে, যা শিক্ষার্থীদের মানসিক চাপের কারণ হতে পারে।
এই ভালো ও খারাপ দিকগুলি বিবেচনা করে আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারেন যে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা আপনার জন্য উপযুক্ত কিনা।এই তথ্যগুলি দিয়ে আপনি অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা করার প্রস্তুতি নিতে পারেন। আবেদন প্রক্রিয়াটি যথাযথভাবে সম্পন্ন করলে ভর্তির সম্ভাবনা বাড়বে।

#studyinaustralia 
#australia
#higherstudyAustralia